১৯ মে ২০২৪, ০৫:০৫ অপরাহ্ন, ১০ই জিলকদ, ১৪৪৫ হিজরি, রবিবার, ৫ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
অভিনেত্রীর মৃত্যুর শোক সইতে না পেরে স্বামীর আত্মহত্যা চাকরির পেছনে না ছুটে যুবকদের উদ্যোক্তা হওয়ার আহ্বান সুন্দরগঞ্জে বাধার মুখে মডেল মসজিদের নির্মাণ কাজ পটুয়াখালীতে ফোন চাওয়ায় মায়ের বকাঝকা, এসএসসি পাস শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা আগৈলঝাড়ায় শুক্রবার রাতে স্কুল ছাত্রী ও গৃহবধুর আত্মহত্যা বরিশাল নগরী বিভিন্ন পেট্রোল পাম্পে ট্রাফিক পুলিশের সচেতনমূলক অভিযান বাবুগঞ্জে অভিভাবক সমাবেশ ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত জনগনের ভালবাসায় এগিয়ে ফুটবল প্রতীকের প্রার্থী চায়না খানম ছাত্রীকে শ্লীলতাহানি চেষ্টা মামলায় কারাগারে মাদরাসা সুপার চাঁদপাশায় চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী ফারজানা বিনতে ওহাব এর উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত
চুয়াডাঙ্গায় স্বাভাবিক ডেলিভারিতে গৃহবধুর ৩ মেয়ে ও ১ ছেলেসহ ৪ শিশুর জন্ম, জন্মের আধা ঘন্টার মাথায় ছেলে শিশুর মৃত্যু

চুয়াডাঙ্গায় স্বাভাবিক ডেলিভারিতে গৃহবধুর ৩ মেয়ে ও ১ ছেলেসহ ৪ শিশুর জন্ম, জন্মের আধা ঘন্টার মাথায় ছেলে শিশুর মৃত্যু

মাহমুদ হাসান রনি, চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধিঃ চুয়াডাঙ্গায় স্বাভাবিক ডেলিভারিতে এক গৃহবধু জন্ম দিয়েছে ৩ মেয়ে ও ১ ছেলেসহ ৪ শিশু। জন্মের আধা ঘন্টার মাথায় ছেলে শিশুর মৃত্যু হয়েছে।
বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৮ টার দিকে চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার আলুকদিয়া ইউনিয়নের রাজাপুর গ্রামের ইমরান হোসেনের স্ত্রী তসলিমা খাতুনের(২৩) প্রসব বেদনা শুরু হলে তাকে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে নিয়ে এসে ভর্তি করা হয়।পরে
হাসপাতালের গাইনি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ডা. আকলিমা খাতুন সফল নরমাল ডেলিভারি করেন। জন্ম নেওয়া সন্তানদের বাবা ইমরান হোসেন বলেন, আরও দুই মাস পর বাচ্চা জন্ম নেওয়ার কথা ছিল। আজকে সকালে হঠাৎ আমার স্ত্রীর ব্যাথা উঠলে দ্রুত সদর হাসপাতালে নিয়ে আসি। এ সময় নরমাল ডেলিভারিতে এক সঙ্গে চার শিশুর জন্ম হয়। যার মধ্যে তিনটি মেয়ে ও একটি ছেলে। জন্মের আধা ঘণ্টা পর ছেলে সন্তানটি মারা যায়। বর্তমানে মা সহ বাচ্চারা চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে।
চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের গাইনি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ডা. আকলিমা খাতুন বলেন, সকালে ঝুঁকিপূর্ণ গর্ভাবস্থায় ও অত্যন্ত প্রসব বেদনা নিয়ে তসলিমা হাসপাতালে আসে। এই রোগীর আগেও একটা বাচ্চা হয়েছে সিজারের মাধ্যমে। যে কারণে নরমাল ডেলিভারি খুবই ঝুঁকিপূর্ণ ছিলো তার জন্যে। এর পরও তার অবস্থা বুঝে আমরা খুব দ্রুত ডেলিভারির সিদ্ধান্ত নিই। এতে ৪ যমজ শিশু জন্ম নেয়। এক্ষেত্রে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকে। বাচ্চারা ও বাচ্চার মা আমাদের তত্ত্বাবধানে আছে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019